Connect with us
Latest News

Lifestyle

বর্তমান পরিস্থিতিতে আত্মহত্যার কারণ

Published

on

It is said that God gave human life after seven births of austerities. Because he is our protector. He is everything. So he will be the only one to give human life to any creature in any situation. He thinks that after a lot of austerities, any living being gets the human life that they deserve. And because of that prop, he gave a life and came to earth to enjoy all the tastes.

But we lose this beautiful life in an instant. Not only that, I never make an outstanding decision like death for any imperfection in life. Because then we think death is the best term. As we spend our lives in such a way, we spend it in a different way which is never better.

In the current situation, suicidal tendencies have gone to extremes, which we have come to know through some recent events. Every day when the news opens, there must be two or four suicides in the headlines. Statistics show that on an average, people around the world commit suicide every day. I have divided this issue into two parts.
1) Going to the afterlife by committing suicide. And 2) to be born again with a deep decision like suicide, that is, to be born again as a traveler on the path of death. Because according to statistics, not all the people in the world who commit suicide are successful.

If we go deeper into the context, we will find indications of important reasons for suicide. The purpose of my writing is to remove the wayfarers from this path.

1) When people are expelled from arbitrary life: – Every human being arranges his life as his own with a view. Where many of our likes, dreams, motivations, aspirations are hidden. On this basis, we do not want to accept it in any way if it goes a little out of this view. And many people commit suicide when they deviate from this dream of the mind. Many incidents indicate this.

2) Excessive desire: – Every human being now has very little restraint. Everyone loves huge luxuries now. Whatever the reason. On the other hand, living in a developed society, we think that everything is possible for everyone. And we accept the extra desire to fulfill that. And not all of them will be fulfilled in all cases. As a result, many people commit suicide.

3) In the current situation, there are more options, so there is less patience: – Living in the advanced age, we have many ways to live. Patience has decreased a lot due to having more options and having more of these options. And the less patient he is, the less steadfast his mind becomes. As a result, a large number of people are committing suicide due to their hasty decisions.

4) Tendency to be on the hot list: – Personally, we all can easily be on the hot list due to social media or prefer to be at the top of the controversy. Not to mention that it is possible to reach the hot list in any way. But keeping your name on the hot list is out of the question. Not everyone can do that. In this case, whenever people deviate from this hotlisted place, the decision like suicide is strong.

5) Ego Nowadays, every human being is more predominant: – Ego is such a feeling that one’s point of view is predominant in all cases. The current situation is such that we are constantly hesitant to praise each other. Even there, competition for revenge is virtually normal. It is through this that we realize that we are constantly burning in revenge for the competition. So no one wants to go against themselves by giving importance to ego. And the result is a strong possibility of suicide.

6) Acknowledging anxiety and depression: –In the current situation, the economic structure of many businesses or jobs has collapsed due to cowardice. As a result, the tendency of people to suffer from depression and anxiety has increased continuously. On the other hand, we have been seeing since ancient times that the heartbreaking thing about love. Due to which the number of suicides has increased drastically. Because we all know that even if everything in the world is punished, there is no punishment for breaking the mind or breaking the heart. In the end, I will say only one thing that if none of the reasons I have discussed above are successful, it is a foolish sign to make such a big decision in life. Because life is not so short that it is advisable to take the first step as deep as death without the slightest expectation of desire or a marksheet certificate or relationship. Needless to say, when the situation took someone to where. One day I attempted suicide myself so I think there is no one more experienced person than me. Today I am I am writing about suicide again. Everything is a jute of life, not a whole life. Every human being has positivity and negativity in his life. If we can accept the good part of life well, then why not the bad part? I know the words are very complicated to say since I was a traveler myself so I can feel effortlessly. But the simple thing to keep in mind is that when one road of life is closed, many roads are opened which are very easy to walk.

Written by: Sonali Saha Nandi 

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Lifestyle

বাংলার ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি

Published

on

By

বাংলা মাত্রই ভোজন পিয়াসী মানুষের বসবাস । আর ভোজন থাকবে কিন্তু সেই ভোজনে মিষ্টি থাকবেনা তা তো কোনভাবেই সম্ভব নয়। বাঙালির খাদ্য আহারের তালিকায় মিষ্টি এমন একটা অনবদ্য আহার যেটা ছাড়া পুরো খাবারের প্যাকেজটাই অসম্পূর্ণ। আর এই মিষ্টি ভালোবাসা না এমন মানুষ বোধহয় বিরল । কারণ মিষ্টি মাত্রই করা পাকের শুধু চিনি নির্যাস নয়। হালকা মিষ্টি কম মিষ্টি সবরকম স্বাদের মিষ্টি আমাদের এই বাংলায় বিদ্যমান । এখন গল্পটা ঠিক অন্য জায়গায় মিষ্টি মাত্রই আবার কোনো রকম হলেই হল সেটা কিন্তু একেবারেই না কারণ পশ্চিমবাংলায় বিভিন্ন জায়গায় স্পেশাল মিষ্টির জন্য বিখ্যাত।

১) কলকাতার বাগবাজারের রসগোল্লা: রসগোল্লা বাংলা তথা বাঙালীর সবথেকে প্রিয় মিষ্টি। রসগোল্লা অর্থাৎ রসের গোল্লা, দুধের ছানা দিয়ে তৈরি সাদা রঙের এক ধরনের রসের মিষ্টি। এটিতে সাধারনত চিনি রস ব্যবহার করা হয় কিন্তু শীতের মরসুমে নলেন গুড়ের তৈরি রসগোল্লাও যথেষ্ট বিখ্যাত। ছানা পাকিয়ে গরম রসে ডুবিয়ে এটি প্রস্তুত করা হয়। কলকাতার বাগবাজারের নবীন চন্দ্র দাস ১৮৮৬ সালে প্রথম নরম তুলতুলে স্পঞ্জ রসগোল্লার সৃষ্টি করেন। তাকে রসগোল্লার কলম্বাস বলা হয়। যদিও এই রসগোল্লা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও প্রতিবেশী ওড়িশার বিরোধ বহু দিনের। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গ সরকার রসগোল্লার জিআই ট্যাগ লাভ করে। রাজ্যের সব জেলার সব দোকানেই কম বেশি রসগোল্লা পাওয়া গেলেও বাগবাজারের স্পঞ্জ রসগোল্লার স্বাদই আলাদা। আর সেই কারনেই এটি জনপ্রিয়।

২) বর্ধমানের সীতাভোগ: বর্ধমানের সীতাভোগ বাংলার এক সুপ্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন। এটা অনেকটা বাসমতী চালের ভাতের মত দেখতে হয়। সীতাভোগের প্রধান উপাদান সীতাসের প্রজাতির গোবিন্দভোগ চাল। এই চাল গুঁড়ো করে তাতে ১:৪ অনুপাতে ছানা মিশিয়ে পরিমাণমত দুধ দিয়ে মাখা হয়।তারপর একটি ছিদ্রযুক্ত পিতলের পাত্র থেকে উক্ত মিশ্রণকে গরম চিনির রসে ফেলা হয়। এর ফলে সীতাভোগ বাসমতীর চালের ভাতের মত দেখতে লম্বা সরু সরু দানাযুক্ত হয়। এর সাথে ছোট ছোট গোলাপজাম এবং কখনো কখনো কাজুবাদাম ও কিশমিশ মিশিয়ে পরিবেশন করা হয়।

১৯০৪ সালে বড়লাট জর্জ ন্যাথানিয়েল কার্জন বর্ধমানের জমিদার বিজয়চাঁদ মহতাবকে মহারাজা খেতাব দিতে বর্ধমান ভ্রমণ করেন। কার্জনের বর্ধমান আগমনকে স্মরণীয় করে রাখতে বিজয়চাঁদ মহতাব বর্ধমানের জনৈক মিষ্টি প্রস্তুতকারক ভৈরবচন্দ্র নাগকে একটি বিশেষ মিষ্টি প্রস্তুত করতে বলেন। ভৈরবচন্দ্র নাগ সীতাভোগ ও বর্ধমানের অপর বিখ্যাত মিষ্টান্ন মিহিদানা তৈরী করেন।

মিহিদানার প্রধান উপাদান চাল। মিহিদানা প্রস্তুতিতে সাধারণত গোবিন্দভোগ, কামিনীভোগ অথবা বাসমতী চাল ব্যবহার করা হয়। চাল গুঁড়ো করে তার সাথে বেসন এবং জাফরান মেশানো হয়। তারপর জল মিশিয়ে ঈষৎ পীতাভ একটি থকথকে মিশ্রণ তৈরী করা হয়। একটি ছিদ্রযুক্ত পেতলের পাত্র থেকে
উক্ত মিশ্রণ কড়াইতে ফুটন্ত গাওয়া ঘিতে ফেলা হয়। তারপর দানাগুলি কড়া করে ভেজে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে তুলে চিনির রসে রাখা হয়।

৩) বর্ধমানের মনোকরের কদমা: কদমা একটি শুকনো মিষ্টি বিশেষ। বাংলায় অনেক পুরনো মিষ্টির মধ্যে কদমা, বাতাসা, নকুলদানা অন্যতম। রসগোল্লা, পান্তুয়ার আবির্ভাবের পূর্বে বাংলায় অতিথি আপ্যায়নে কদমা বাতাসা দেওয়াই রীতি ছিল। এখন আর এই মিষ্টির আগের কৌলীন্যতা নেই। কেবল পূজার কাজে এখনও বহুল ব্যাবহৃত হয় কদমা। বর্তমান পূর্ব বর্ধমানের মানকর এই কদমার জন্য বিখ্যাত।

৪) জয়নগরের মোয়া: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার জয়নগর শহর এই মিষ্টান্নটির জন্য খুব বিখ্যাত। জয়নগরের মোয়ার প্রধান উপাদান কনকচূড় ধানের খই, নলেন গুড়(খেজুর গুড়) ও গাওয়া ঘি। এছাড়াও ক্ষীর, পেস্তা, কাজুবাদাম, কিসমিস দিয়ে তৈরী হয় এই অতি জনপ্রিয় মিষ্টান্ন। জয়নগর শহরের পূর্ণচন্দ্র ঘোষ ওরফে বুঁচকিবাবু এবং নিত্যগোপাল সরকারকে জয়নগরের মোয়ার বাণিজ্যিক বিপণনের পথিকৃৎ বলে ধরা হয়। মূলত শীতের মরসুমে এই মিষ্টি পাওয়া যায়।

৫) নবদ্বীপের লাল দই: নদিয়ার নবদ্বীপের লাল দই বা ক্ষীর দই বা চাক্কু দই বা মিষ্টি দই বাংলার অন্যতম প্রসিদ্ধ মিষ্টান্ন। দই বা দধি মিষ্টান্ন পরিবারের কুলীন সদস্য। দই সাধারনত সাদা হলেও লাল দই একটি স্বতন্ত্র উপাদেয় মিষ্টান্ন। এই দই তৈরির সময় ভাজা লাল চিনি দেওয়া হয় যা থেকে এর রং লালচে ও স্বাদে মিষ্টি হয়। ১৯৩০ সালের দিকে নবদ্বীপের জনৈক কালিপদ মোদক, মতান্তরে কালী ঘোষ, এই দই প্রথম প্রস্তুত করেন। ১৫০ বছরেরও প্রাচীন পাঁচুর মিষ্টির দোকান ‘লক্ষ্মী নারায়ণ মিষ্টান্ন ভাণ্ডার’ অন্যতম বিখ্যাত লাল দইয়ের দোকান। দই তৈরি করার পর দশদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

৬) চন্দননগরের জলভরা: হুগলী জেলার চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো যেমন বিখ্যাত, তেমনই বিখ্যাত এখানকার জলভরা সন্দেশ। জলভরা সন্দেশ তালশাঁস আকৃতির কড়াপাকের এক বিশেষ সন্দেশ। হুগলি জেলার সূর্যকুমার মোদক এই মিষ্টির আবিষ্কর্তা। শহরের সব দোকানেই জলভরা সন্দেশ পাওয়া যায়। স্বাদে কমবেশি সকলেই সমান। কিন্তু নামে সবার উপরে ‘সূর্য মোদক’-এর জলভরা।

এই সন্দেশ বানানোর মূল উপাদান ছানা, চিনি, গোলাপজল ও নলেন গুড়। সূর্য মোদকের দোকানে গোলাপজল আসে নিয়ম মেনে কনৌজ থেকে। কিছুটা সন্দেশ প্রথমে ছাঁচের মধ্যে দিয়ে আঙুলের চাপে একটা গর্ত করে নেওয়া হয়। সেই গর্তে গোলাপজল ঢেলে আবার সন্দেশ দিয়ে বাকিটা ঢেকে ছাঁচের মুখ বন্ধ করে দিতে হয়। এভাবেই জলভরা সন্দেশ তৈরী করা হয়।

৭) বাঁকুড়া বিষ্নুপুরের মোতিচুরের লাড্ডু’: লাড্ডু শব্দটি সংস্কৃত শব্দ ‘লাড্ডুকা’ বা ‘লাত্তিকা’ থেকে এসেছে যার অর্থ ‘ছোট বল’। আর হিন্দিতে ‘মতি’ শব্দের অর্থ ‘মুক্তা’। ‘চুর’ অর্থ ‘ভাঙা’ বা ‘চূর্ন-বিচুর্ন’ করা। অর্থাৎ ‘মতিচুর’ মানে ‘মুক্তার ভাঙা গুঁড়া’। ছোট ছোট মুক্তা দানার মতো বুন্দিয়া বানিয়ে সেগুলোকে একসাথে হাতে চেপে তৈরি হয় মতিচুরের লাড্ডু। আর এইজন্যই এমন চমৎকার নামের উৎপত্তি। মতিচুরের লাড্ডু ভারত উপমহাদেশের একটি প্রাচীন মিষ্টি। এর বয়স দু’হাজার বছরেরও বেশি। মনে করা হয়, চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে বিহারে এই মিষ্টির উৎপত্তি হয়। তবে বাংলার বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরের মতিচুরের লাড্ডু বেশ বিখ্যাত।

৮) ক্যানিং – র লেডিকেনি: লেডিকেনি বা লেডি কেনি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি জনপ্রিয় ভারতীয় মিষ্টি। এটি একটি হালকা ভাজা লালচে-বাদামী গোলাকার মিষ্টি যা ছানা এবং ময়দা দিয়ে তৈরি এবং চিনির তরল রসের মধ্যে ভেজানো থাকে। ১৮৫৬-৬২ সালের মধ্যে ভারতে গভর্নর-জেনারেল চার্লস ক্যানিংয়ের স্ত্রী লেডি ক্যানিংয়ের নামে নামকরণ করা হয় মিষ্টির এবং সকলের কাছে মিষ্টিটি লেডিকেনি নামে পরিচিত হয়।‌

৯) বর্ধমানের প্যারা: প্যারা সন্দেশের ইতিহাস শত বছরের পুরানো। প্রথমে শুধু দেব-দেবীর আরাধনায় মিষ্টান্নর প্রয়োজন এই উদ্দেশ্যেই সন্দেশ তৈরি করা হতো। পরবর্তীতে সর্বসাধারণের জনপ্রিয় মিষ্টান্নে পরিণত হয়েছে। মহেন্দ্রী দাস নামের এক ব্যক্তি সর্বপ্রথম বাংলাদেশের নওগাঁ জেলায় তৈরি করা শুরু করেন। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ছাতনার প্যাড়া বেশ প্রসিদ্ধ।

Continue Reading

Lifestyle

সকালের আমেজ

Published

on

By

কথায় বলে ভোরের প্রকৃতি নিদারুণ সুন্দর । নিদারুণ রোমাঞ্চকর । এটা যে কতটা সত্যি যে না দেখেছে এর অভাবনীয় সৌন্দর্যকে যে না অনুভব করেছে সে ছাড়া আর কেউই বুঝতে পারবে না । কিন্তু ভোরের প্রকৃতি সৌন্দর্যের যে সমস্ত সীমা অতিক্রম করতে পারে তা কিন্তু একেবারেই নয়। আজ হঠাৎই সকাল সকাল কাজের ফাঁকে ব্যালকনিতে যেতেই আকাশের চোখ বোলানো নীল আর পেজা তুলের মত মেঘগুলো নতুন করে আমার মনকে প্রেমের টানে বাধলো। নেহাতই কাজের ফাঁকে বেলকনিতে যাওয়া পড়েছিল না হলে হয়তো আজকের এই প্রকৃতির প্রেমের অনুভূতি মিথ্যে হয়ে যেত । দূরের আকাশে পেজা তুলোর মতো মেঘগুলো আকাশের এধার থেকে ওধারে যেন সূর্য মামার সাথে লুকোচুরি খেলছে । দূরের আকাশ এত গভীর সুন্দর আজকের আকাশের নিদারুণ সৌন্দর্য না দেখলে অনুভব হতো না। সঙ্গে খুব সুন্দর একটা ঠান্ডা বাতাস। ওই স্নিগ্ধ বাতাস যেন কোন তরতাজা প্রাণের সংকেত বয়ে এনেছে । সকল অভিমান খুব রাগ যেন সবকিছুকে নিমিষে মুছে ফেলার ক্ষমতা রাখে সে।

আমার ব্যালকনি গা ঘেসানো কতগুলো সারি সারি আম- কাঁঠাল-পেয়ারা-তালগাছ। ওই গাছগুলি সবুজ রংটা বোধহয় পুরো প্রকৃতির সৌন্দর্যকে ৫ গুন বাড়িয়ে তুলেছে। অদ্ভুত সবুজ রংটা যা পজিটিভ বার্তা নিয়ে আসে ইদানিং জানিনা কেন সবুজ রং দেখতে খুব ভালো লাগে। এতো গেলো প্রকৃতির চিরন্তন সৌন্দর্য। এরই মধ্যে আবার অনবরত কোকিলার চড়াই থেকে শুরু করে না জানি আর কত পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ সঙ্গে আবার ছোট্ট ছোট কাঠবিড়ালিগুলোর পেয়ারা খাবার তোরজোড় । ওদের দেখে আমি নিজেই বোকার মত হাসছি। কি যে মিষ্টি লাগছে দেখতে মনে হচ্ছে আদরই করে ফেলি। ধীরে ধীরে আমিও বেমালুম নস্টালজিক হয়ে পড়েছি। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ডায়েরীতে লিখতে লিখতে পা ধরে যাওয়ার পরিস্থিতি । কফিটা এনেছিলাম খাব বলে কিন্তু ঠান্ডাই হয়ে গেল । ঘড়িতে দশটার কাঁটা পার হয়ে গেছে, আমার পেইন কিন্তু চলছে। আর ঠোঁটে মিচকে মিচকি হাসি । আসলে প্রকৃতির সৌন্দর্য বেমালুম ভুলিয়ে দিয়েছে সকল কিছুকে পেছনে ফেলে আসতে।

Continue Reading

Lifestyle

ইম্যুউনিটি বুস্টিং ফুড

Published

on

By

ইমিউনিটি হল শরীরের প্রহরী। এক্ষেত্রে ইমিউনিটি ভালো থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বাড়িয়ে নেওয়া যায়। এবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারলে অনেক সমস্যারই সমাধান হওয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে সাইট্রাস জাতীয় ফল, হলুদ সহ অন্যান্য খাবার ইমিউনিটি বাড়াতে পারে। ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নেওয়াটা খুবই জরুরি এক কাজ। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। আসলে আমাদের পরিবেশের চারিদিকে জীবাণুর বাস। তবে এরপরও আমাদের রোগ হয় না সবসময়। এবার এই রোগ না হওয়ার কারণ অবশ্যই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আসলে কোনও জীবাণু শরীরে আক্রমণ চালালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রথমে নিজের কাজটি করে। এক্ষেত্রে ওই জীবাণুর বিরুদ্ধে নিজের মতো করে লড়াই শুরু করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে জীবাণুর বিরুদ্ধে সহজে জিতে যায় শরীর। এবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে আপনার শরীর খারাপ হয়ে যায়। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই ইমিউনিটি বাড়ানোর কাজে জোর দিতে হবে। এবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই ইমিউনিটি (Immunity) বেশি থাকার অনেক কারণ থাকতে পারে। এক্ষেত্রে ডায়েটের ভূমিকাও রয়েছে অনেকটাই। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই সময়টায় সতর্ক হয়ে যেতে হবে। তবেই সমস্যার করা যেতে পারে সমাধান। এক্ষেত্রে ইমিউনিটি বাড়াতে চাইলে এই কয়েকটি খাবার রাখুন খাবারের তালিকায় (Food to Boost Immunity)। আসুন জানা যাক-

১) হলুদ: হলুদ পারে আপনার সমস্যা দূর করতে। কারণ হলুদের মধ্যে থাকে কারকিউমিন নামক একটি পদার্থ। এই পদার্থ পারে ইমিউনিটি বাড়াতে। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়গুলি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে।

২) সাইট্রাস ফল: আসলে এতদিনে নিশ্চয়ই সকলেই জেনে গিয়েছেন যে সাইট্রাস জাতীয় ফল আপনার শরীর ভালো রাখতে পারে। এক্ষেত্রে সাইট্রাস ফল নিয়মিত খেতে শুরু করলে বাড়ে ইমিউনিটি। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই দিকটি নজরে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে লেবু, আমলকী ইত্যাদি ফলে ভালো পরিমাণে সাইট্রাস রয়েছে।

৩) আদা: আদা আপনার শরীর ভালো রাখার কাজে দারুণ কার্যকরী। আসলে আদার মধ্যে রয়েছে ভালো পরিমাণে অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এই কারণে আদা কিন্তু ইমিউনিটি বাড়াতে পারে। তাই আদা রাখুন আপনার খাদ্য তালিকায়।

৪) Dry Fruits: বিভিন্ন ড্রাই ফ্রুটসে রয়েছে ভালো পরিমাণে খনিজ ও ভিটামিন। এবার নিয়মিত এই খাবার খেতে শুরু করলে শরীরে সমস্যা দেখা দেওয়া খুবই স্বাভাবিক। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে এই খাবার খান।

Continue Reading
Advertisement

Daily News2 years ago

উষ্ণ সরস্বতী পুজো, হঠাৎ উধাও শীতের আমেজ! আবহাওয়ার বিরাট খবর, বড় বদল

Daily News2 years ago

ডিজেল , পেট্রোল ও রান্নার গ্যাসের লাগামছাড়া মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে ঐতিহাসিক কর্মীসভা

Daily News2 years ago

আহিরণ ভগবতী হরিদ্রাসি বিজ্রে হঠাৎ করেই জয়েন্টের ক্লাম খুলে যায়, ফাটল দেখা যায় জয়েন্টের রাস্তায়

Daily News2 years ago

গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক ll

Daily News2 years ago

বাড়ির বাইরে খেলা করার সময় স্করপিও’র চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হলো ১১ মাসের এক শিশুর l

Daily News2 years ago

বিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ভাই ও বোনের,আহত ১৫ জন

Daily News2 years ago

হেরিটেজ সপ্তাহ পালন ঐতিহাসিক মুর্শিদাবাদ শহরের নিউ প্যালেসে।

Daily News2 years ago

শিশু নির্যাতন বিষয়ে আলোচনা সাংবাদিক সংঘে

Daily News2 years ago

আবারও মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা মুর্শিদাবাদের ডোমকলে।

Daily News2 years ago

মানসিক অবসাদের জেরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করলেন এক বৃদ্ধ

Aboard4 years ago

অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিড়ির পাতা, বড় সমস্যার সম্মুখীনের সম্ভাবনা

Daily News3 years ago

লাভ,সেক্স ওর ধোঁকা!স্ত্রীর মর্যাদা চেয়ে শ্বশুর বাড়ির সামনে ধর্নায় অন্তঃসত্ত্বা প্রেমিকা ll

Daily News2 years ago

ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের কাজ করেই কোটি টাকার মালিক, কন্যাশ্রী প্রকল্পেও চলছে কাটমানি

Daily News3 years ago

ফরাক্কা বল্লালপুরে পণ্যবোঝাই ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মৃত ১,গুরুতর জখম আরও ১

Daily News3 years ago

ফারাক্কার কেদারনাথ ব্রিজের রলার বেয়ারিং ভেঙে বসে যাওয়ায় বন্ধ ভারী যান চলাচল ll

Daily News3 years ago

খুন হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার তিন অভিযুক্ত,খুশি মৃতের পরিবার ll

Daily News2 years ago

খুন হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার অভিযুক্ত ভাই

Daily News3 years ago

নবগ্রামে পলসন্ডায় পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু সামসেরগঞ্জের জয়কৃষ্ণপুর স্কুলের শিক্ষক ll

Daily News3 years ago

পারিবারিক বিবাদের জেরে এক যুবকের খুনকে ঘিরে চাঞ্চল্য ফরাক্কার শিবনগরে ll

Daily News3 years ago

হরিয়ানা থেকে গ্রেপ্তার ফরাক্কার নাবালিকা হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ll

Trending

error: Content is protected !!