মালদা: জেলাতে পাশের হার যেভাবে বেড়েছে সেক্ষেত্রে বিপুল এই পড়ুয়ারা সবাইকে নিজেদের এলাকায় কলেজগুলোতে উচ্চশিক্ষার জন্য ভর্তি হতে পারবেন , ?কলেজগুলিতে কি কত সংখ্যক আসন রয়েছে ? এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে সর্বস্তরে। উল্লেখ্য
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে রয়েছে ২৫টি সরকারি অনুমোদিত কলেজ ও একটি আইন কলেজ। এরমধ্যে মালদা জেলায় রয়েছে ১১টি, দক্ষিণ দিনাজপুরের ১০ টি, উত্তর দিনাজপুর জেলায় রয়েছে ৪ টি কলেজ। উত্তর দিনাজপুর জেলার অর্ধেক অংশই গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রয়েছে বাকি গুলো রয়েছে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে।

গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে রয়েছে 25 টি সরকার অনুমোদিত কলেজ ও একটি আইন কলেজ এর মধ্যে মালদা জেলায় রয়েছে একটি দক্ষিণ দিনাজপুরের দর্শনীয় উত্তর দিনাজপুরের চারটি কলেজ। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্টার জেলার বাইরে রয়েছেন তাদের অবর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপ মেন্ট অফিসার তথা ডেপুটি রেজিস্ট্রার রাজিব পুতুতুন্ডী জানান গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রয়েছে পঁচিশটি সরকার অনুমোদিত কলেজ ও একটি আইন কলেজ । এর মধ্যে মালদা জেলায় রয়েছে ১১, দক্ষিণ দিনাজপুরের ১০, উত্তর দিনাজপুরে রয়েছে ৪, কলেজ ।

উত্তর দিনাজপুরে অর্ধেক অংশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রয়েছে বাকি গুলি রয়েছে রায়গঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে । 25 টি কলেজের অনার্স ও জেনারেল মিলিয়ে পঁচিশটি কলেজে আসন সংখ্যা রয়েছে প্রায় ৫৬০০০।
গতবার প্রায় ১৩ হাজার আসন ফাঁকা ছিল। সেবার প্রায় ৪২ হাজার ছাত্রছাত্রী ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে মালদা জেলার ১১টি কলেজে আসন রয়েছে প্রায় ৩০৫০০। এর মধ্যে প্রায় ৮৫০০ অনার্স ও প্রায় ২২০০০ জেনারেল কোর্সের আসন। এবার ৪০ হাজারের বেশি পড়ুয়া উচ্চমাধ্যমিকে পাস করেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে বাইরে পড়তে যাবেন। অনেকে ডাক্তারি কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বেন। এখনও পর্যন্ত আমরা বাস্তবিক পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বিচার করে উঠতে পারছি না। সম্প্রতি বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে আলোচনা করে আমরা ভর্তির নোটিশ জারি করেছি। আগের আসনের ভিত্তিতেই নোটিশ করা হয়েছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। এর মধ্যে সরকার যদি কোনও নির্দেশিকা পাঠায়, তা আমরা পালন করব। আগামী ২ অগস্ট থেকে পড়ুয়ারা ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন জানাতে পারবেন। তার জন্য ইতিমধ্যে প্রতিটি কলেজে অভ্যন্তীরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।”

এ বিষয়ে মালদা কলেজের প্রিন্সিপাল মানস কুমার বৈদ্য জানান মালদা জেলার ছাত্রছাত্রীরা সব সময় তারা মালদা কলেজে ভর্তি হওয়ার চেষ্টা করে তবে আমাদের কলেজে ১৬০০ সিট রয়েছে। এবারে উচ্চ মাধ্যমিকের পাশের সংখ্যা অনেক বেশি তবে চাইলেই আবেদন করলেই যে ভর্তি হবে সেটা হবে না কারণ সে অনুযায়ী ভর্তি হবে সিট এর বাইরে আমাদের কলেজে ভর্তি হওয়া সম্ভব নয়। তবে পরবর্তীতে সরকার যেভাবে চাইবেন কিভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া করা হবে।
অন্যদিকে মালদা মহিলা মহাবিদ্যালয় প্রিন্সিপাল মন্দিরা চক্রবর্তী জানান আমাদের কলেজে ১৪৪৫০টি শিট রয়েছে। সেক্ষেত্রে এবারে উচ্চ মাধ্যমিকের পাশের সংখ্যা অনেক বেশি। ভর্তির প্রক্রিয়া 2 তারিখ থেকে শুরু হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে কিছুটা হলেও সমস্যা হবে। তবে সরকার ভর্তির বিষয়ে নিশ্চয়ই ব্যবস্থা করবে বলে আমার মনে হয়।